📌 গল্পটির মূলভাব ও শিক্ষাঃ
“নেকলেস” গল্পটিতে দেখা যায় উচ্চবিলাসী ও লোভী এক নারীর চরিত্র। বিলাসীতার কারণে মুহূর্তেই নির্ষ হয়ে যেতে। এবং পরিশ্রমে ফলে ধার-দিনা পরিশোধ করার মাধ্যমে “পরিশ্রম সফলতার চাবিকাঠি” উক্তিটি প্রকাশ পেয়েছে। আবার গল্পের শেষ অপ্রত্যাশিত বাক্য থেকে শিক্ষা পাওয়া যায়, একটু অসাবধানতা জীবনে কীরূপ প্রভাব ফেলতে পারে।
📌 গুরুত্বপূর্ণ নোট:
> স্ত্রীর নাম: মাতিলদা লোইসেল ।
> স্ত্রীর বান্ধবীর নাম : মাদার ফোরসটিয়ার । ডাকনাম: জেনি
> রং এর নাম উল্লেখ আছে: গোলাপী, লাল, কালো।
> ঋতুর এর নাম উল্লেখ আছে : গৃষ্ম কাল ।
> দিনের নাম উল্লেখ আছে : রবিবার ।
> নদীর নাম উল্লেখ আছে : সিন নদী ।
> মাসের নাম উল্লেখ আছে : ফেব্রুয়ারি ।
লেখক পরিচিতিঃ
★ ‘নেকলেস’ গল্পের মূল লেখক গী দ্যা মোপাসাঁ।
★ তাঁর পুরো নাম Henri-Renri-Albrert-Guy de Maupassant।
★ তিনি ১৮৫০ খ্রিষ্ট্রাব্দে ৫-ই আগষ্ট ফ্রান্সে নর্মান্ডি শহরে জন্ম গ্রহণ করেন।
★ এবং তিনি ১৮৯৩ খ্রিষ্টাব্দে মৃত্যুবরণ করেন।
★ নেকলেস গল্পটি অনুবাদ করেছেন পূর্ণেন্দু দস্তিদার।
★ তিনি ১৯০৯ খ্রিষ্টাব্দের ২০এ জুন চট্রগ্রামের পটিয়া উপজেলায় ধনঘাট গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন।
★পেশাগত জীবনে তিনি ছিলেন আইনজীবী।
★ তিনি ১৯৭১ সালে ৯ই মে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেওয়ার জন্য ভারতে যাওয়া পথে মৃত্যুবরণ করেন।
গল্পের টুকিটাকিঃ
★ গল্পটি ফরাসি পটভূমিতে রচিত।
★ গল্পটির ফরাসি নাম ‘La Parure’।
★ গল্পটি সর্বপ্রথম প্রকাশিত হয় ১৮৮৪ সালের ১৭ই ফেব্রুয়ারি ফরাসি পত্রিকায়।
★ পত্রিকাটির নাম ‘La Gaulois’।
★ ফ্রাঁ হলো ২০০২ সাল পর্যন্ত প্রচালিত ফরাসি মুদ্রার নাম।
★ ‘বল নাচ’ ইউরোপীয় সামাজিক নাচের অনুষ্ঠান।
★ ‘মাদাম’ আমাদের দেশে যেমন ভদ্র মহিলাদের নামের আগে মিসেস ব্যবহার করা হয়। ঠিক তেমনি ফরাসি নারীদের নামের আগে মাদাম শব্দটি ব্যবহৃত হয়।
★ ১৮ ই জানুয়ারি সন্ধ্যায় তাদের বল নাচের অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ করা হয়েছিল।